ইউরোপের সুপরিচিত কেসলার টুইনস খ্যাত জার্মান যমজ বোন ও সংগীতশিল্পী-নৃত্যশিল্পী অ্যালিস ও অ্যালেন কেসলার যৌথভাবে জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। মৃত্যুকালে তাদের বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
জানা গেছে, একই দিনে জন্মেছিলেন দুই বোন, আর তাই তারা নিজেদের বাসভবনে একই সঙ্গে মৃত্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাদের এ ইচ্ছেপূরণ করতে সহায়তা করেছে ‘জার্মান সোসাইটি ফর হিউম্যান ডাইয়িং’ নামের সংগঠন। পৃথিবীতে এমন এক ধরনের বিদায়ের খবর খুব কমই আসে।
গত মঙ্গলবার মিউনিখ পুলিশের বিবৃতি থেকে জানা গেছে, অ্যালিস ও অ্যালেন কেসলার যৌথ মৃত্যুর জন্য দীর্ঘদিন ধরেই পরিকল্পনা করে আসছিলেন। অবশেষ তাদের নিজেদের বাসায় এই আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত নেন।
জার্মানিতে এমন এক সংগঠন আছে, যারা নাগরিকদের স্বেচ্ছামৃত্যুকে সম্মান জানিয়ে তাদের পথ সহজ করে দেয়। এমনই এক সংগঠন ‘জার্মান সোসাইটি ফর হিউম্যান ডাইয়িং’ এর সদস্য ছিলেন এই যমজ শিল্পী। স্বেচ্ছামৃত্যুর আগে তারা একজন আইনজীবী ও একজন ডাক্তার তাদের সাথে প্রাথমিক আলোচনা করেছিলেন। এমনকি এর আগে গত বছর ইতালির এক সংবাদমাধ্যমকে তারা জানান, অ্যালিস এবং অ্যালেন কেসলার একসাথে একই দিনে মারা যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
অ্যালিস এবং অ্যালেন ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫০-এর দশকে তাদের পরিবার পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিম জার্মানিতে চলে যায়। তখন থেকেই তাদের বিনোদন জগতে বিচরন। ১৯৫৯ সালে তারা কানসে অনুষ্ঠিত ইউরোভিশন সংগীত প্রতিযোগিতায় জার্মানির হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।

বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২০ নভেম্বর ২০২৫
ইউরোপের সুপরিচিত কেসলার টুইনস খ্যাত জার্মান যমজ বোন ও সংগীতশিল্পী-নৃত্যশিল্পী অ্যালিস ও অ্যালেন কেসলার যৌথভাবে জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। মৃত্যুকালে তাদের বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
জানা গেছে, একই দিনে জন্মেছিলেন দুই বোন, আর তাই তারা নিজেদের বাসভবনে একই সঙ্গে মৃত্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাদের এ ইচ্ছেপূরণ করতে সহায়তা করেছে ‘জার্মান সোসাইটি ফর হিউম্যান ডাইয়িং’ নামের সংগঠন। পৃথিবীতে এমন এক ধরনের বিদায়ের খবর খুব কমই আসে।
গত মঙ্গলবার মিউনিখ পুলিশের বিবৃতি থেকে জানা গেছে, অ্যালিস ও অ্যালেন কেসলার যৌথ মৃত্যুর জন্য দীর্ঘদিন ধরেই পরিকল্পনা করে আসছিলেন। অবশেষ তাদের নিজেদের বাসায় এই আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত নেন।
জার্মানিতে এমন এক সংগঠন আছে, যারা নাগরিকদের স্বেচ্ছামৃত্যুকে সম্মান জানিয়ে তাদের পথ সহজ করে দেয়। এমনই এক সংগঠন ‘জার্মান সোসাইটি ফর হিউম্যান ডাইয়িং’ এর সদস্য ছিলেন এই যমজ শিল্পী। স্বেচ্ছামৃত্যুর আগে তারা একজন আইনজীবী ও একজন ডাক্তার তাদের সাথে প্রাথমিক আলোচনা করেছিলেন। এমনকি এর আগে গত বছর ইতালির এক সংবাদমাধ্যমকে তারা জানান, অ্যালিস এবং অ্যালেন কেসলার একসাথে একই দিনে মারা যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
অ্যালিস এবং অ্যালেন ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫০-এর দশকে তাদের পরিবার পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিম জার্মানিতে চলে যায়। তখন থেকেই তাদের বিনোদন জগতে বিচরন। ১৯৫৯ সালে তারা কানসে অনুষ্ঠিত ইউরোভিশন সংগীত প্রতিযোগিতায় জার্মানির হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।

আপনার মতামত লিখুন