নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। সে মোতাবেক আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভোটগ্রহণ হবে।
সংবাদ সংস্থা বাসস জানায়, শুক্রবার বিকেলে পটুয়াখালী সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই নির্বাচনের জন্য একটি বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। আমরা রমজান মাসের আগেই নির্বাচন সম্পন্ন করতে চাই।’
গণভোটের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গণভোট নির্বাচন আগে হবে না পরে হবে—বিষয়টি এখনো কমিশনের আলোচনায় আসেনি। সরকারের প্রস্তুতি সম্পর্কেও আমরা কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাইনি। সিদ্ধান্ত হলে জানানো হবে।’
আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি।’
আশা প্রকাশ করে মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘সকলের সহযোগিতায় আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করতে চাই।’
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি এবং নির্বাচনী প্রতীকের তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে। নভেম্বর মাসে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন শুরু হবে এবং কারাবন্দী ভোটারদেরও ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ, পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক ডঃ মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরী এবং স্থানীয় প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পরে, নির্বাচন কমিশনার জেলার কুয়াকাটায় এক কর্মশালায় যোগ দেন।
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। ছবি: বাসস

বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০১ নভেম্বর ২০২৫
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। সে মোতাবেক আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভোটগ্রহণ হবে।
সংবাদ সংস্থা বাসস জানায়, শুক্রবার বিকেলে পটুয়াখালী সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই নির্বাচনের জন্য একটি বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। আমরা রমজান মাসের আগেই নির্বাচন সম্পন্ন করতে চাই।’
গণভোটের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গণভোট নির্বাচন আগে হবে না পরে হবে—বিষয়টি এখনো কমিশনের আলোচনায় আসেনি। সরকারের প্রস্তুতি সম্পর্কেও আমরা কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাইনি। সিদ্ধান্ত হলে জানানো হবে।’
আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি।’
আশা প্রকাশ করে মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘সকলের সহযোগিতায় আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করতে চাই।’
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি এবং নির্বাচনী প্রতীকের তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে। নভেম্বর মাসে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন শুরু হবে এবং কারাবন্দী ভোটারদেরও ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ, পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক ডঃ মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরী এবং স্থানীয় প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পরে, নির্বাচন কমিশনার জেলার কুয়াকাটায় এক কর্মশালায় যোগ দেন।
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। ছবি: বাসস

আপনার মতামত লিখুন