বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
মিরর বাংলা

পিছিয়ে পড়ছে দেশের সম্ভাবনাময় এসএমই খাত


প্রকাশ : ০২ মে ২০২৫

পিছিয়ে পড়ছে দেশের সম্ভাবনাময় এসএমই খাত

ল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান মনে করেন, এসএমই খাত শুধু ব্যবসা নয়, দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। দেশে সত্যিকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এ খাতের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, এসএমই উদ্যোক্তারা তাদের লাভের ৩০ শতাংশই পুনরায় বিনিয়োগ করেন, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।

এসএমই হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোগ বা ব্যবসা। এই উদ্যোগে কর্মী এবং রাজস্বের পরিমাণ নির্দিষ্ট সীমার নিচে। বিশ্বের কোম্পানিগুলোর ৯০ শতাংশ এবং মোট কর্মসংস্থানে ৫০ শতাংশের বেশি এসএমই খাতে। এ কারণে বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এসএমইকে ব্যাপক গুরুত্ব দিচ্ছে। এসএমই নিয়ে তাদের আলাদা নীতিমালা রয়েছে।

বর্তমানে ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবসার ৯৯ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ার ৯৮ শতাংশ এসএমই। তবে এ খাতে রয়েছে তহবিল সংকট।

বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ২০২১ সালের গ্লোবাল ফিনডেক্স ডাটাবেজ অনুসারে, আনুষ্ঠানিক, নারী-মালিকানাধীন এসএমইর জন্য ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলারের তহবিল ঘাটতি রয়েছে। এসএমই ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুসারে বর্তমানে দেশে এ শিল্পের সংখ্যা ১ কোটি ১৮ লাখ। আর এ খাতে কর্মসংস্থান হয়েছে ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষের। অর্থাৎ শিল্প খাতে দেশে কর্মসংস্থানের ৮৭ শতাংশই এ খাতের।

আপনার মতামত লিখুন

মিরর বাংলা

বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫


পিছিয়ে পড়ছে দেশের সম্ভাবনাময় এসএমই খাত

প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫

featured Image

ল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান মনে করেন, এসএমই খাত শুধু ব্যবসা নয়, দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। দেশে সত্যিকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এ খাতের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, এসএমই উদ্যোক্তারা তাদের লাভের ৩০ শতাংশই পুনরায় বিনিয়োগ করেন, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।

এসএমই হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের উদ্যোগ বা ব্যবসা। এই উদ্যোগে কর্মী এবং রাজস্বের পরিমাণ নির্দিষ্ট সীমার নিচে। বিশ্বের কোম্পানিগুলোর ৯০ শতাংশ এবং মোট কর্মসংস্থানে ৫০ শতাংশের বেশি এসএমই খাতে। এ কারণে বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এসএমইকে ব্যাপক গুরুত্ব দিচ্ছে। এসএমই নিয়ে তাদের আলাদা নীতিমালা রয়েছে।

বর্তমানে ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবসার ৯৯ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ার ৯৮ শতাংশ এসএমই। তবে এ খাতে রয়েছে তহবিল সংকট।

বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ২০২১ সালের গ্লোবাল ফিনডেক্স ডাটাবেজ অনুসারে, আনুষ্ঠানিক, নারী-মালিকানাধীন এসএমইর জন্য ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলারের তহবিল ঘাটতি রয়েছে। এসএমই ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুসারে বর্তমানে দেশে এ শিল্পের সংখ্যা ১ কোটি ১৮ লাখ। আর এ খাতে কর্মসংস্থান হয়েছে ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষের। অর্থাৎ শিল্প খাতে দেশে কর্মসংস্থানের ৮৭ শতাংশই এ খাতের।


মিরর বাংলা

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মাসুদুল আলম তুষার
কপিরাইট © ২০২৫ মিরর বাংলা । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত